কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। মেঠো পথে চলেছিনু এক গাঁ পথের পাশে এক মুচি ধরলো টেনে আমার পা! আহ্ করো কি, করো কি ছাড়ো আমার পা-ও সত্যি করে বলো তুমি
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন আজ সন্ধ্যায় শিখালো সন্ধ্যা তারা অর্থবিত্ত থাকলে কখনো হয়না সে বন্ধু হারা। সারাদিন ব্যস্ততায় কেটেছে বিভিন্ন কাজে গোধূলির সাথে সাথেই কেটেছে শপিং এর ভাঁজে। ফিরছিলাম নিজ নীড়ে
কবি লাবনী খানম এই ধরণী সাজবে আবার নতুন ফুলে -ফলে, এসো এসো প্রাণের সখা সত্য প্রেমের বলে। তোমার আকাশ আমার তরে আমার আকাশ তুমি, চাঁদের মত থাকবো বুকে
কলমেঃ মোঃ মাসুদুর রহমান নেত্র পলকে দেখি চারিদিক নেমে এলো কি যুগ হে নসিব অগ্নির বহ্নিজ্বালা হইলো নিমিষে পুলক রাজ মাঠে আজ তরবারি অজুহাত তরবারির আঘাতে কারাগার,সইতে হবে বারবার মুখ
কলমেঃ আফজাল হোসেন —————————— উনিশশো আটচল্লিশ সালের চোদ্দই আগস্ট পর্যন্ত, মোদের বাংলাদেশ ছিল ভারতবর্ষের অংশ। স্বাধীনতার লড়াই করে হিন্দু-মুসলমান, ব্রিটিশ থেকে স্বাধীন হলাম- ভারত-পাকিস্থান। পাকিস্থানে মুসলিম বেশি সংখ্যা গরিষ্ঠতায়, হিন্দু
কলমেঃ কামরুন নেসা লাভলী হবে কী পূর্ণ বল ফেলে এই চোখের জল? অন্তর করিয়া দূষণ দেহে পড় শুদ্ধ ভূষণ যারে দিলে তুমি আসন সে মানে নাই কোন শাসন ভোগের-ই মত্ত
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা, লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। মাকে যত ভালোবাসি, বাবাকেও তত বাসি। ভাই কে অত ভালোবাসি বোনকে ভালোবাসি। দাদাজানকে বাসি ভালো, দাদীকে ভালোবাসি। নানাকে ভালোবাসি আবার, নানি কে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। তুমি কায়াহীন ছায়াহীন এক প্রেতাত্মা পরান্মুখ তুমি পরান্নভোজী পাপিষ্ঠ অপকৃষ্ট হতচ্ছাড়া, দেশ-জাতি সমাজ মানবের অনিষ্ট সাধনে আত্মনিয়োগ আসছে সেদিন যত গুনাহ অধর্ম্যের প্রক্রিয়ায় পড়বে হাতকড়া!
কলমেঃ নেহাৎ তানভীর ============== এই আঁধারে গগন গাঁয়ে কে গো পিদিম জ্বালে? আকাশ জুড়ে জোসনা মাখে তারার আলো ভালে। ছিড়ে আঁধার সূর্য এঁকে জাগায় কে গো ভোর? রবি জ্বলে মশাল
কলমেঃ এম এ লতিফ দুচোখ মেলে দেখিনি তোমায়, কারণ চোখের দৃষ্টি সীমা ক্ষীণ হয়ে যায়, তোমায় দেখেছি আমি মনের চোখে যে চোখ শুধুই তোমার স্পর্শ সুখে হারায়, বলো তুমি প্রিয়