লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল মহান আল্লাহর কাছে মাথা নত যার কোথাও কোন ভয় নেই তার, বিশ্বের মুসলিম পরস্পর ভাই ভাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ভয় নাই। একত্ববাদে বিশ্বাসীদের পরস্পর বিবাদ
কলমেঃ কামাল মাহমুদ জয় আবার চলবে কলম, প্রেমের রঙে ভেজা, তোর ছায়া ধরে আজও মনটা যে বেজে ওঠা সাজা। চুপচাপ বসে আমি লিখি নিঃশব্দ গান, তুই ছিলি, তুই আছিস—তুইই যে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমি তোমাকে বিভৎস রকম ভালোবাসি বিশ্রী রকম এলোমেলো ভাবনায় ছুটে আসি! তোমার অনুপস্থিতিতে আমি অস্হির সংবেদনশীল নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে ভালোবাসি, জেনো আমার প্রণয় অনাবিল! নিখাদ বিমল
কলমেঃ রোকশানা খানম লিপি প্রাণে আমার জ্বলছে আগুন ভালো লাগছে না আর কিছু, ভালো লাগাকে খুঁজতে গেলাম ঘোষের হাটের নান্দিনা আগুন দামে হচ্ছে সেথা বেচাকেনা, হেথায় তাকাই হোথায় তাকাই সবই
(শিক্ষক মাহেরিন, উত্তরা “মাইল স্টোন স্কুল ও কলেজ” স্মরণে) কলমেঃ আনোয়ারা খানম শিক্ষক তুমি নির্মল মনের মাতৃস্নেহের বিণ, জীবন দিয়ে মিটিয়ে গেলে শিক্ষকতার ঋণ। যিনি আপন শিশুর অবয়ব দেখেন
কলমেঃ শরীফা ফারাবী ময়মনসিংহের মেয়ে সে, ডাগর কালো আঁখি চুরখাই গ্রামে সে নবীন বসন্তের পাখি। মায়াকেশি মায়ার মতো পাঁড়াগায়ে নাইকো বেশি মিষ্টি মেয়ে স্বপ্নপরী- নাম যে তার মায়াকেশি।
কলমেঃ রবিউল ইসলাম পৃথিবী এক আলোকিতময় হঠাৎ করে একদিন, হারিয়ে যাবে সেই আলোকিতময় শহর অন্ধকারে আলোর দিশা, খুঁজিতে লাগিবে সবাই। সবাই মিলে ছোটাছুটি করিতে লাগিবে হঠাৎ করে মনে পড়ে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম হে বাঙালি, কত ঘুমাবে তুমি হাত ছানি দিয়ে ডাকছে তোমায় সেই অন্তর্যামী! মুচকি হেঁসে ডাকছে তোমায় সেদিনের শহীদ ভাই ভয় নাই ওরে ভয় নাই, আমরা
কলমেঃ মোঃ আছাদুল হক ‘অসুখের ফুলে বসে মধু খায়, নেড়েছেড়ে অন্যের ‘ক্ষতি! ‘মিথ্যা সান্ত্বনার” ছাতা মাথায়.. হেঁটে হেঁটে— খোঁজ নিবে “কার কেন, বাচ্চা আসে না পেটে”? সূচের খোঁচা দিয়ে;
দুঃখের পুকুর যদি পুকুরের সব জল শুকিয়ে যেত, আর তা ভরে উঠত শুধু কষ্টের কান্নায়, তবে সেই হৃদয়ের কান্নায় লেখা হতো একটি নতুন নাম, ‘কান্নার পুকুর’। সেখানে ঢেউ খেলতো