কলমেঃ মানিক উল্লাহ কাঁদছে শিশু ধ্বংস স্তুপে ফিলিস্তিনের পথে। অবুঝ শিশু খুঁজে মাকে ইটের ফাঁকে ফাঁকে। সবাই জানে মৃত মানুষ ফিরে আসে না। বাস্তুচ্যুত শিশুর প্রশ্ন কোথায় আমার
পড়ার মতো পড়ি পড় খোকা বইটা নিয়ে, নিজের মত করে। জীবন টাকে স্বপ্ন নিয়ে, তুলবে তুমি গড়ে। পড়ার মাঝে লুকিয়ে আছে, মজার হরেক গল্প। সেই গল্পে যাই হারিয়ে, সময় নিয়ে
লেখকঃ দেবিকা রানী হালদার একজন কবি হিসাবে কবিতা কি, কবির দায়িত্ব, ধর্মীয় অনুভূতি এবং মানবতা নিয়ে কথা বলবো! কবিরা মানুষের নানাবিধ অভিঘাত নিজের মত করে অনুভব করতে পারেন! অনুভূতি, বিচ্ছেদের
পুতুল খেলা আয়রে তোরা গাঁয়ের ছেলে মেয়ে দিন কেটে যায় আনন্দে নেচে গেয়ে প্রজাপতি আর ময়না চিত্রা হরিণ টিয়ে ফরিং বন্ধুরা সব কই, খুশিতে টলমল করে ওই দেখবে সার্কাস ওই
ঈদ আসে ধনীর ঘরে ঈদ আসে ধনীর ঘরে, অনেক দামী হয়ে। নতুন নতুন পোশাক কিনে, খুশির জোয়ার বয়ে। ঈদের মাঠে যায় গরীব, ছেরা পীরান পরে। ধনীরা পরে নতুন পোশাক, মনে
কলমেঃ রওশন রোজী অপূর্ব এক গোধূলী লগ্নে দেখা হয়েছিল তোমার আমার মনটা ছিল উদাসীনতায় ভরা ছিলাম আনমনা হয়ে দাঁড়িয়ে কৃষ্ণচূড়া গাছের নীচে হঠাৎ কোথা থেকে এলে ঝড়ের বেগে মাথায় ছিল
কলমেঃ এস চাঙমা সত্যজিৎ অতীব নির্দয় ধর্ষকের কুকীর্তিটা খুবই যুগোপযোগী কবির কবিতা লিখেছেন কবি অধুনা যুগের বার্তা অফুরন্ত কথামালা বিশ্বের ধর্ষিতা। বেদনাসিক্ত হৃদয়ে বর্ণিত কাহিনী পুরুষের সক্ষমতা বিকলাঙ্গ বাণী স্মৃতি
কলমেঃ আফজাল হোসেন কারো ঘরে খুশির জোয়ার, বইছে ঈদের দিনে, কেউবা অশ্রু ঝড়ায় বসে ঘরের কোণে! ঈদ আনন্দ বয়ে আনে অনাবিল সুখ; যাদের স্বজন দুর প্রবাসে মলিন তাদের মুখ! কেউবা
কলমে: বাপ্পী বড়ুয়া কক্সবাজার বাংলাদেশ। বছর ঘুরলো ঈদ ফিরলো, ঈদের আনন্দে প্রাণ জোড়ালো। ছোট বড় জনে জনে, ঈদের আনন্দ সবার মনে। মসজিদের ইমামের মাইকের দাওয়াতে, পড়বো নামাজ ঈদের জামাতে। ঈদের
কলমে: আফজাল হোসেন ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারক, ঈদ এসেছে খুলেছে বরাত; ইসলামী নুরে হয়েছে উজল, তামাম বিশ্বের মাখলুকাত, ঈদ মোবারক। ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারক, সারা বিশ্বের মুসলমানদের ঘরে, বহে আজ