কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমি ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি আমার অবস্হান মানব হৃদয় থেকে সাগর গিরি! আমি ক্যালির্ফোরনিয়ার দাবানল আমি সুপ্ত কিন্ত বুকে জ্বলে লাভার অনল ! পোড়াতে পারি আমি গ্রাম
লেখকঃ দেবিকা রানী হালদার সুজলা সুফলা শান্তিপূর্ণ এক বাংলাদেশ যার দিকে ছুটে আসতো বিদেশি বিনিয়োগ কারীরা, কেউ অয়েল রিফাইনারি করতে তো কেউ জাপান শিল্প নগরী করতে, চীন চাইতো তিস্তা রিজার্ভার
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। খোকার বড়ো সাধ ছিলো, সে অনেক বড়ো হবে। সবার মাঝে থাকবে বেঁচে, সবার হৃদয়ে সে রবে। তাঁর জন্য খোকা করে, অনেক অনেক
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম তোমার লাজুক চাহনি তে হারিয়ে যাই নীল অক্ষিপট সাগর জলের গহীনে মুক্তা খুঁজে পাই! নেত্রের কঙ্কপত্ররে ঘায়েল আমি, ডাকে যেন ওষ্ঠে ওষ্ঠ মিলানোর বাসনায় সিক্ত
মোছাঃ আছিয়া আক্তার আছমা তুমি ক্লান্ত এখন বিশ্রাম নাও এটা কয়জন মা’কে বলে মা না খেয়ে সন্তানের পাতে বড় পিসটাই দেয় তুলে। আমাদের স্কুলে শুক্রবারে ছুটি, মায়ের ছুটি কবে মনে
কলমেঃ কারিমা রিনথী তুমি ছিলে আমার কিশোর বয়সের গান, কাঁপা হাতে লেখা প্রথম চিঠির মতো প্রাণ। তুমি ছিলে রোদ্দুর ভেজা বিকেলের স্বপ্ন, যেখানে প্রেম ছিলো নীরব নির্বাক এক তপ্ত।
বিশ্ব কবি রবি ঠাকুর বিশ্ব কবি রবি ঠাকুর, বাবরি মাথার চুল। ছড়া কবিতা গল্প নিয়ে থাকেন কবি মশগুল। মানুষের কথা সুখ দুঃখ, লিখেন কবি গানে। তাকার গানে ফুটে উঠে,
মোছাঃ আছিয়া আক্তার আছমা সংসারে মনোনিবেশে মানুষ পাল্টে যেতে বাধ্য নিজের কথায় চলার মতো হারায় নারী সাধ্য। সংসার একটা নারীর জীবনধারাই বদলে দেয় যে নারী নষ্ট করতো, সে নারী বুঝে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম সময় আছে ফিরে যাও হে নারী আমি জীবন বাকে, লেখালেখির ফাঁকে, কতটুকু সময় দিতে পারি? আহত বিহগের মত ছটফটিয়ে কষ্ট বুকে পারবে, হেয়ালি ভরা
কলমেঃ ওমর ফারুক ============ মা হলো অমূল্য ধন, মায়ের মত কেউ হয় না তো আর আপন? মা ছাড়া পৃথিবী হচ্ছে আমাদের যন্ত্রণার মতন? মা ছাড়া পৃথিবীতে ত্রিভুবনে, আর কেউ হয়