———————- তুমি কি আসবে ———————- তুমি কি আসবে সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো হয়ে ভালোবাসার রঙিন ছোঁয়ায় ভিজিয়ে দিবে কোন এক পরন্ত বিকেলে। আকাশের ওই ধ্রুবতারাটি হয়ে ঝলমল করে আনন্দের অনুভূতি নিয়ে।
কলমেঃ রবিউল গাজী সে দিন তাম্রের সুপ্ত ঘ্রাণ বাতাসে বাতাসে উড়ছিল হেসেছিল বিজয়ের হাসি একত্র করেছিল মিলনমেলা। মরুভূমির মাঝে সবুজ সতেজ বৃক্ষ পেয়েছিল প্রাণ অগোছালো সতেজ সংসারগুলো ঘুচিয়েছিল সব আমেজ।
লেখকঃ গোলাম সরোয়ার খান স্বাধীনতার এতো বছর পরেও অসহায় মানুষ সাহায্যের আশায়, এখনো ঘোরে, মানুষেরই দ্বারে দ্বারে, কেউবা দেয় কেউবা ধাক্কা মারে। অথচ দেশে অনেক সম্পদ আছে শুধু সুষ্ঠ বন্টন
মোঃ রহমত আলী ভান ধরে ঘুমিয়ে আছে যারা, তাদের জাগাতে পারবে না কোন কান্না, তারা তো জাগ্রত,ঘুমন্ত তাদের বিবেক, চোখ কান বন্ধ করে চলছে তাই ! জানে
কলমেঃ সাদিয়া আক্তার দীঘি একাত্তর সালের শেষে ডিসেম্বরের ষোলো, হে স্বাধীনতা! যেদিন তোমার প্রথম জন্ম হলো। জন্ম হয়নি তখন আমার প্রথম যখন এলে, ভূমিষ্ঠ হয়ে দেখেছি তোমায় প্রথম দুচোখ মেলে।
কলমেঃ উন্মেষন খীসা প্রধান শিক্ষক শিক্ষার্থীদের বললেন তোমরা আমার কথা শুনছো কি? শিক্ষার্থীরা সবাই উচ্চস্বরে বললো আপনার কথা শুনছি স্যার জি। তৃতীয় প্রান্তিক মূল্যায়ন শেষে আমরা চাই করতে আয়োজন একটি
কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। খরস্রোতা মধুমতীর স্রোত রহিত আজ আমার দেখা মধুমতীর এ কেমন সাজ, পথে চলা এঁটেল মাটি টানতো আমায় গায় অন্ধকার আজ সেই শ্যামল গা অমাবস্যায়! জটিল কুটিল
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন অনেক যত্নে গড়ে বিধি পাঠালেন দুনিয়ায় কর্মের হিসাব লিখছেন বসে ফেরেশতা খাতায়। জেনেশুনে বুঝে তবুও পাপে লিপ্ত থাকি মেরে কেটে খেয়েও নিজেকে ঈমানদার হাঁকি। মা-বাবার সাথে সদা
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমার দেহান্তর পর, আত্মা ঘুরে ফিরবে গ্রহ থেকে গ্রহান্তর হয়তো তখনও পৃথিবী নামক গ্রহে ফিরতে চাইবে আমার এ অন্তর! আজ-ও ক্ষণির দুশো ছয়টা দেশের মধ্যে
কবি: মুহাম্মাদ বায়েজিদ বোস্তামী ১২ ডিসেম্বর প্রথম এসেছিলে – কেঁদে কেঁদে এই ধরায়, হাসি মাখা মিশুক ধাঁচের-করোনা কভু বড়াই। সাজুগুজু বেশভূষায়-থাকো সর্বদা ফিটফাট, জীবন তোমার রঙিন হোক-পেরিয়ে যাও সব ঘাট।