বাবা সুখের পরশ ———————— আমার সুখের পরশ হলো, আমার প্রিয় বাবা। কর্ম করে নিয়ে আসে বাবা, আমাদের সবার খাবার। ক্লান্তিবোধ করে না বাবা, দিন রাত পরিশ্রম করে। আসুক যত ঝড়-ঝঞ্ঝা,
কলমেঃ মোঃ মিলন হক যে আগুন দেখা যায় না, সে আগুনের ছাই থাকে না! সে আগুন কভু সহজে নেভে না। সে আগুন পোড়ায় বেশী! সে আগুন নেভাতে পারে না; কোন
কলমেঃ আব্দুল্লাহ আল সাহাব অসাধ্য যাহা করিবো সাধন লঙ্ঘিব পারাবার ভাঙ্গিব ওরে আয়রে তোরা জালিমের কারাগার৷ শাসন নামে অত্যাচার হে সহিব কতদিন বিদ্রোহী আমি বিদ্রোহী তোরা সাজিবি কোনদিন৷ জীবিত নামে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। এমন ঘনঘোর নিকষ কালো নিশিত বর্ষায় তুমি হরে নিলে মোর তন্দ্রা ঘোর! হৃদয়ে আমার এক অজানা শিহরণ এমনি অপলক নেত্রে হবে যামিনী ভোর! নদনদী খালবিল
কলমেঃ মুরাদ হাসান ============= হেমন্তের বিকেলের গানে একটু ফের এসে; বাতাসের সাথে মুচকি হেসে- অতঃপর চলেই এলে সাদা কুয়াশার চাদরে। স্নিগ্ধতার ছুঁয়ায় এক বিন্দু শিশির ঘাসের উপরে। শুকনো পাতার কচকচে
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর ফিরবে না জেনেও তবুও, কেন এতো মায়া। হাঁটবে না এই পথে তবু, কেন অপেক্ষা। আশায় আশায় বুক ভেসে যায়, তবুও হয়না দেখা। চোখের মাঝে দেখি আজো, তোমারই
আমি ভালোবেসে ভুল করেছি ———————————— আমাকে আর খুঁজতে হবে না আঁধারের ওই বালুচরে আমি প্রকৃতির প্রেমে হারিয়েছি আমি ভালোবেসে ভুল করেছি।। তুমি দেখবে না আর আয়নাতে আমার কোনো প্রতিচ্ছবি আমি
কলমেঃ আহমেদ বিশাল (তিনু) কাল করেছে মা জননী আমার সাথে গল্প, জানতামনা তো সময় যে তার আছে বাকি অল্প। আজ ভোরেতে মা যে আমায় ডাকলো সোনামণি, তৃষ্ণায় যে মোর বুক
কলমেঃ খন্দকার জাহাঙ্গীর হোসেন অনেক শত না বলা কথার মত আমার বুকে অনেক হাজার দুঃখ জমা ইশারা ঈঙ্গিতে কখনো বলিনি তোমাকে যদি পারো করিও আমায় নিঃশর্ত ক্ষমা কেউ কি উপযাচক
“অপেক্ষা” ======== অপরাহ্নে মিষ্টি রোদের স্লানিতে শান্ত নদের চিরায়ত বহমানতায়, নদীর পাড়ে সবুজ ঘাসের উপর; বসে এক উদাসমনে.. তারে খুঁজি মনের শূন্য বাখানে! পাখ-পাখালির কলকলানিতে, দক্ষিণা হাওয়ায় সিগ্ধ হাসি মেলে