——– সময় ——– সময় অতি রহস্যময় বদলায় ক্ষণে ক্ষণে কখনও বা আগুন লাগায় ফোটা ফুলের বনে! কখনও বা কারও হাতের পুতুল হয়ে খেলে আবার দেখি কারও কপাল পেছন দিকে ঠেলে!
মোবাইল ————- শুনলে আপনি মানতে পারেন নইলে কিছু করার নাই, শিশুর হাতে মোবাইল দিবেন না এটাই আমি বলতে চাই৷ ছেলে – মেয়েরা যাচ্ছে পেকে মোবাইল এখন তাদের হাতে, কেউ ভাবে
“ঋতুরাণী শরৎ” ———————— বর্ষার কালো মেঘ আকাশ থেকে বিদায় নিলেই আমরা বুঝতে পারি যে তোমার রোমান্টিক আগমন শুরু। ঋতুচক্রের তৃতীয় বেলায় ভাদ্র ও আশ্বিনে, মেঘ ও রৌদ্রের লুকোচুরি খেলতে খেলতে
কলমেঃ মোহাম্মদ সাগর যখন বসে ভাবি আমি, আমার বিদ্যালয়ের কথা। মনে পড়ে যায় তখন আমার, শিক্ষকদের ও মায়া। মনে আছে নজরুল স্যারের সেই উচ্চ আওয়াজ, মনে পড়ে যায় নাসির স্যারের
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমি ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি আমার অবস্হান মানব হৃদয় থেকে সাগর গিরি! আমি ক্যালির্ফোরনিয়ার দাবানল আমি সুপ্ত কিন্ত বুকে জ্বলে লাভার অনল! পোড়াতে পারি আমি গ্রাম শহর
কলমেঃ পম্পা ভট্টাচার্য দীঘির জলে যুগল ছায়া ছাতিম তলে যুগল কায়া। ওই দূর হতে যেন শুনি রবি ঠাকুরের গানখানি, “আমারও পরান যাহা চায় তুমি তাই তুমি তাই গো “। তোমার
অপেক্ষা ====== অঝরে ঝরছে দুটি আঁখি জলধারা। কোমল মনে সুপ্ত প্রাণে কষ্ট দিলো কারা। কত দেখছি অকালের আশ্বিনীর ঝড়। ক্ষত বিক্ষত ছিন্ন বিচ্ছিন্ন মোর কুঁড়েঘর। অপেক্ষার গৃহে দিনু তালা, অবুজ
স্বার্থপর ====== ভয় দেখিয়ে লাভ নেই একা থাকতে শিখে গেছি আর এটা ও বুঝে গেছি যে কোন মানুষের মায়ায় জড়ানোর চেয়ে কবিতার মায়ায় জড়ানো অনেক ভালো কারণ কবিতার মধ্যে লুকিয়ে
আমি বিদ্রোহী ========== আমি পড়ি আমি লিখি আমি হাজার পথের, একলা আমি পথিক। সুর তুলেছি কন্ঠ দিয়ে, মুক্ত বাতাসের খুঁজে। আমি সত্যের পথে চালাব কলম, দেশ হবে মুক্ত। আমি পড়ি
কবি বাসুদেব বসু (শিক্ষক)। ভালবেসে কাছে পেতে চেয়েছি, ধরা দেয়নি পাইনি তারি। আমার মত ব্যথা নাই কারো, তারও পেতে হবে ব্যথা জানিও। ভেবেছিলাম বাঁধব সুখের সংসার, ভালবেসে পাব তারে আমার।