লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম বিশ্বের তুখোড় তুখোর রাষ্ট্র বিজ্ঞানী আ্যারিস্টটল, প্লেটো, ম্যাকিয়াভেলি, জন লক, রুশো, হবস, কার্ল মার্ক্স, ওয়েবার, লিও স্ট্রস, হানা সবাই রাষ্ট্র ব্যবস্হায় গনতন্ত্র সমাজতন্ত্র রাজতন্ত্র শতভাবে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম চলে গেলো বেলা কোন ক্ষণে বিদায়ের পালা আমার সবার সনে, দু’দিনের দেখা তোমাদের সাথে চড়ে ছিলাম পৃথিবী নামক একই ‘রথে’! থেমে গেলো রথের চাকা আজ
শরৎ এলো কাশ বনে শরৎ এলো কাশ বনে মেঘের ভেলায় চড়ে। শরৎ এলো প্রজাপতিরা, নানা খেলা করে। শরৎ এলো নদীর কুলে হাওয়ায় দুলে দুলে। শরৎ এলো বর্ষা শেষে, শিউলি
লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল সড়কের মড়কে মরছে মানুষ নিত্য চলতে গিয়ে সড়ক পথে ভয়ে কাঁপে চিত্ত, সড়কের অপর নাম মৃত্যুফাঁদ বলা চলে আমরা বাঁচব কি করে সচেতন না হলে?
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমি ক্লান্তিতে ভুগি মরি ধুঁকি ধুকি, ক্লান্তিতে এলিয়েছি দেহ আমায় ডেকো না কেহ! পেটের অভাবে দূর থেকে দূরে যেতেছি ট্রেনে, বাচ্চাটার জন্য মন খায় কুরে!
লেখকঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আড়াই হাজার বছর আগে দার্শনিক সক্রেটিস বলেছিলেন, “একদিন মানুষ জ্ঞানী হওয়ার জন্য আফসোস করবে আর মুর্খ তার মুর্খতার জন্য গর্ববোধ করবে!” দার্শনিক গোখলে বলেছিলেন, “বাংগালী
কলমেঃ রওশন রোজী আমার জীবনটা হোক একটি সুন্দর কাব্য, শেষের পাতাগুলো যেন হয় স্বর্ণাভ। সূর্য্যাস্তের রাস্তা আলোয় জীবন হোক রঙিন, শান্তিতে যেন কাটে আমার শেষ দিন। মরণের পরেও যেন বেঁচে
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম আমাকে তন্নতন্ন করে খুঁজো আমার হাসির আড়ালের কষ্টটা যা আমার আবেগ, চোখের লোনাজল হয়ে বের হয়! আমার সৌন্দর্য অবয়বে খুঁজো না হে মুর্খ, অস্তিত্বের গভীরে
লেখক: শেখ সাইফুল ইসলাম কবির নারীদের উষ্ণ বুকে ঘুমিয়ে থাকে ইতিহাস, যেখানে রাতের গভীরে বাজে সন্তানের নিঃশ্বাস। সেই বুকে জেগে ওঠে প্রেম, যেখানে ভাঙা হৃদয়ও পায় নতুন ছন্দের ঋম।
কলমে: ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ যদি ভেজাও নীরবতায় দহন, শ্রাবণ তুমি আসো মেঘের আড়াল পেরিয়ে দিও অল্প সান্ত্বনার বাসো। চোখে জমা নোনাজলেই লিখি হাওয়ার চিঠিখানি, দূরে থাকি, তবু কানে