কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। তুমি ছিলে মুক্তিযোদ্ধা, রাষ্ট্রপতি জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেছিলে, বেতারকেন্দ্র গিয়া! বীরত্বের জন্য পেয়েছিলে বীর উত্তম খেতাব যুদ্ধের ময়দানে ছিলো তোমার সীমাহীন প্রতাপ! তাই তুমি
কলমেঃ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। নিঝুম রাত আমার ভাঙা মন হয়ে যায় মরা লাশ, কত গল্পেরা লিখে যায় আমি না লেখা উপন্যাস। কত সংসার জীবন ছন্দে রোজ ভেঙে যায় প্রিয় ঘর,
খিলাফত _______ ঈমানী আমান অটুট অন্তরে জাগরিত ইসলামী সওগাত, মুমিনের কন্ঠে তাকবীর ধ্বনি আসবে রাশিদুন খিলাফত। কোরআনী বিধানে সাম্য সমৃদ্ধি থাকবেনা মাখলুখের দুঃখ, কালেমার পতাকায় বিশ্ব শান্তি পৃথিবীতে জান্নাতের সুখ। হানাহানি
কবি- আফজাল হোসেন ———————– নব বর্ষের শুরুতেই এবার কাঁপছে শীতে দেশ; তীব্র ঠান্ডায় নিরীহদের কষ্টের নেই শেষ! এমনিতেই হাড়-কনকনে শীত, যায়না বাইরে যাওয়া, তারই মাঝে বইছে আবার ঠান্ডা হিমেল হাওয়া!
খন্দকার মোস্তাক আহমদ (ছানু খন্দকার) কষ্টকে কবর দিয়েছি, মনকে দিয়েছি চাপা, দুঃখ কষ্ট নীলিমায় সব, আমি আজ বড় একা। শিউলি তলার সেই পথগুলি বন্ধ হয়ে গেছে কবে। কারে
মোঃ আহ্সান কবির রিজওয়ান শীতের হাওয়া কনকনে বৃদ্ধটি ঝঁকছে ঠান্ডা কাঁপনে, কার হবে রক্ত সঞ্চালন! টইষ্সা থেকে রেহাই পেতে যাই হাত-পা ছ্যাকতে একটু খড়-খড়িতে দিয়ে আগুন। জ্বর হয়েছে বাচ্ছাটিরো, জল-সর্দি
মোঃ রহমত আলী সুন্দরের পুজোয় বিভোর সবে, তবে চলো বন্ধু আমরা না’হয় ; মানবতার পূজারী হয়ে অসুন্দরের দিকেই তাকিয়ে রই, তাঁদের ওপর মানবিক দৃষ্টি মেলে নজর দেই, যারা এই
কবি খন্দকার মোস্তাক আহমদ (ছানু খন্দকার) যেখানে ধর্ম, সেখানে অধর্ম, তর্কের বাড়াবাড়ি। তুমি আমি শেষ, ধনী আছে বেশ, নাগরিক অধিকারহীন সোনার বাংলাদেশ। উন্নয়নের নামে চুরি, মুখবড়া বুলি,রাজ
কলমে- মোঃ আফজাল হোসেন ——————————– আমি ভালোবাসি শিশুর হাঁসি, জোছ্না নিশী,কোকিলের সুমধুর গান; আমি ভালবাসি শীতের শেষে, বসন্তের আগমন ।। আমি ভালবাসি রাখালের বাঁশী, সদা হাসিখুশি, ঝড়া বকুলের গন্ধ; আমি
কবিতাঃ আট ফাগুন —————————– আট ফাগুনের দুপুর অক্তে রাস্তা ভিজল রক্তে। ধূম্র ওড়ল আকাশেতে কম্পন হল মর্তে। সালাম জব্বর রফিক সফিক বরকত গুলি খেয়ে। নিষ্প্রাণ হল শহিদ হয়ে অসুর গেল