কলমেঃ দেবিকা রানী হালদার। ================== চলার পথে আমি তোমার তুচ্ছ ধূলো হয়ে, হেঁটে যাও বধূ নিয়ে যা-ও না কিছু কয়ে! সমুদ্র সৈকতে যেদিন দেখলাম সূর্য ডোবা, তুমি, সেই গোধূলি আদর
নবান্নের উৎসব ========= হেমন্তের আকাশ টা আজ নীল মেঘের ভেলায় করে ঝিলমিল, মাঠে মাঠে সোনালী ধানের ঘ্রাণ কৃষকের মুখে হাসি আর গান। ক্ষেত ভরা ফসলের মাঠে সোনালি রোদ মিটিমিটি হাসে,
সফলতার দেয়াল ———————————– স্মৃতির অন্ধকার বিদায়ে জোসনার আঙিনায় দাঁড়াবো দুঃখগুলো দূরের শূন্যতায় ভাসিয়ে সুখের নির্বাসনে হারাবো কালো মেঘের বৃষ্টির মতোন ঝরে ফেলবো সব অনুতাপ ধ্বংস নয় নির্মাণে হবো ব্যস্ত। না
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। এত গভীর প্রণয়নের কোঁথা ছিলো আলগা বাঁধন দু’দিকে দুজনের পথ বেঁকে করছি রোদন, কেন থাকা গেলো না এক সাথে সারা জীবন কেন কোন অপরাধে, কি
কলমেঃ সুমন কান্তি বড়ুয়া কবিতার মতো দেখতে দারুণ তোমার চোখের ভাষা, হৃদয় গহীনে অপার প্রেমের লুকানো মনের আশা। নয়নের কোণে সুরমা মাখানো রূপের তুলনা নেই, অনেক দিনের পুরনো খাতির ভুলতে
কলমেঃ আব্দুস সামাদ পাটগ্রাম লালমনিরহাট ============= স্মৃতি গুলো এলোমেলো সাজিয়ে নিতে স্বপ্ন গুলো স্মৃতি সন্ধাকাশে নামবে যখন.. তোমার রনতরী রাতের আধাঁর জোসঁনা তোমায় বলবে চুপিচুপি বৃষ্টি ভেজা কবিতা আমি বড়ই
ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত ‘ডাক বাংলা কাব্য পুরস্কার ২০২৪ (১ম ধাপ)’ প্রদানের জন্য কাব্য সাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১০ জন পাচ্ছেন ‘ডাক বাংলা কাব্য পুরস্কার ২০২৪ (১ম ধাপ)’।
কলমেঃ বেলায়েত বাদল চাল-ডাল মূল্যটা উঠেছে চুড়ায়, দাম শুনে মুর্ছিত নাদান বুড়ায়, যদি কেনে চাল আগে লাগে যতটা, নিতে পারছেনা ক্রেতা সবজি, আটা। বিশ টাকা সের ছিলো কঁচুর লতি, এখন
চলছে হেমন্ত শীতের বুড়ির ঘুম ভাঙতে একটু একটু করে হেমন্ত এসে বলছে এ খবর গিয়ে ঘরে ঘরে। সোনালু ফসল মাঠে মাঠে বাতাসেতে নড়ে ফসল তোলার সুখ স্বপ্ন, সব কৃষকের ঘরে।
কলমেঃ মায়া পারভীন ============= বাইশটা বছর পেরিয়ে গেল দেখিনি বাবার মুখ, বাবা বিনে শত ঝর ঝঞ্ঝাট বুকে জমেছে শত দুখ। দশ মাস দশ দিন মা করেছে গর্ভে ধারণ তোমার হাত