কলমেঃ আফসানা আক্তার মানুষ কেন বড় হয়, শিশু হাসি ফেলে রেখে? তাকে কি কেউ বলে দেয়, এইযে খেলাঘরের পুতুলভরা দিন- রেখে আসতে হয় সিঁড়ির নিচে? সে কি বুঝে ফেলে হঠাৎ,
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম যে ‘প্রতিমা শিল্পী প্রতিমা গড়ে, মন্দিরে দেয় তুলে সে ‘পালের’ সাধ্য কি, মন্দিরে ঢুকে প্রতিমা ছুঁবে ভুলে ! যার পায়ের চটকানো মাটিতে তৈরি হয় ভগবান
কলমেঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম জীবনের এই পরন্তু বেলা কে তুমি আমায় পেয়ে একলা, দিতে চাও দীপ্তিমান উজ্জীবিত ভালোবাসা মনের আবেগী মেঘের বৃষ্টি ঝরা আশা? ফিরে যাও, দেখো গোধূলি আসন্নপ্রসবা
গাঁয়ের মানুষ গায়ে থাকে গায়ের মানুষ গায়ে থাকে, যায় না কোথাও দুরে। মমতা ভরা ভালো বাসা , যায় না কভু তা ফুরে। গাঁয়ের মানুষ গায়ে থাকে, দারুন মিলেমিশে। মান অভিমান
মমত্বে ভরা মমত্বে ভরা জগত গড়িয়াছে সে স্বকীয়তা তিলে তিলে ভস্ম করে, বহু যতনে রাখিয়াছে সেই অধ্যায় পরাণে পরাণ যুগযুগ শতাব্দী ধরে। নির্মল মমত্ব প্রকৃত প্রণয়ে নির্মল মমত্ব আত্মা-পরমাত্মা
কলমেঃ ডক্টর মোঃ বদরুল আলম সোহাগ বাবা, আজ তোমাকে খুব মনে পড়ছে। যদিও তুমি আমার চোখের সামনে নেই, তবু প্রতিটি নিঃশ্বাসে, প্রতিটি স্মৃতিতে তুমি আছো। সময় বয়ে গেছে, কিন্তু
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন রিমঝিম বৃষ্টি ঝরছে তো ঝরছে আষাঢ়ের ঐকতান এক সুরে বাজছে। এক জোড়া হাঁস ঐ পুকুরের জলে পাখনায় পাখনা ঘেষে সোহাগ তোলে। ছোটো ছোটো ছেলেমেয়ে বৃষ্টির জলে কাগজের
লেখকঃ নাসরিন ইসলাম শৈশব কৈশোরের স্মৃতি বলতে কিছু নেই! কিচ্ছুটি নেই আমার, ফিরে পেতে চাই সেই জনম! নিবে আমায়? পাহাড়ের ওপার হতে প্রতিধ্বনি ভেসে আসতেই——- তমশাঘন সন্ধ্যায় আৎকে উঠে
কলমেঃ ওমর ফারুক মানুষ চেনা বড় দায়, আজব এক বস্তু তাই? অনেক মানুষ আছে সাপের মত, যদিও সাপতো বদলায়, তাদের গায়ের উপরের চামড়া, কিছু মানুষ তাদের নৈতিকতা বদলায়। মানুষ চেনা
মোঃ জাবেদুল ইসলাম রমনীগঞ্জ, বড়খাতা, হাতীবান্ধা লালমনিরহাট, বাংলাদেশ। ঝড় আসে তুফান আসে, জমাট বাঁধে মেঘ। কালবৈশাখী বাড়ায় জোরে, বাতাসের গতিবেগ। চাঁদ সূর্য যায় ঢেকে ফের, আঁধার নামে কালো। চারিদিকে ঘুটঘুটে