আজ বাসে একটি বুড়ি মা’র সাথে কথা হচ্ছিলো। মাথায় শুভ্রকেশ আর মুখমন্ডলে সীমাহীন অভিজ্ঞতার সিলমোহর। কথায় কথায় ঈশ্বরের প্রতি উগরে দিলেন অসীম ক্ষোভ। আজ বুড়িমার কথায় লিখলাম তাঁর শব্দের অসমীকরণের
মাতা-পিতা’র আদরের সেই ছোট্ট সোনামণি যতনে লালনে হয়েছো আজ কারো ঘরোনি। কাল কারো মেয়ে ছিলে ক’দিন বাদে হবে মা শত কষ্টেও সংসার বাঁচাও ডিভোর্সি হয়োনা। সংসারটা মানিয়ে নাও স্বামীর পরিবারে
০১- পুরনো ডাইরি পুরনো ডাইরির পাতায় খুঁজে পেলাম একটি কবিতা তার সমস্ত শরীর জুড়ে অন্ধকার আর বঞ্চনার কালো দাগ চাঁদের সোনালী আলোয় দুঃখের প্রলেপ গুলো সরিয়ে দিয়েছি তবু অন্ধকার গভীর
সাদা সাদা কাশফুলে মুখরিত মাঠ, ছলছল জলে ঝিকমিক নদী, নালা, ঘাট; নীলে নীলে ভেসে চলে মেঘে গগন ললাট, বনে বনে কোলাহলে পাখিদের হাট। ফুলে ফুলে ভরেছে প্রকৃতি আজ, ডালে ডালে
পদ্য কাব্য লিখতে গেলে ছন্দ মাত্রা জানতে হয়, মাত্রা মেনে পদ্য লেখা মোটেই অত সহজ নয়। শিশু শেখে প্রথম ছড়া ছন্দে যেটা হয় লেখা, হাসি খুশি মজার ছলে ছোট্ট শিশুর
ভালবাসা বেঁচে থাকে আশা-ভরসায়, বেঁচে থাকে বিশ্বাসে। বেঁচে থাকে আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে, বেঁচে থাকে একটু সহানুভূতিতে। বেঁচে থাকে অহিংসায়, বেঁচে থাকে অকৃত্রিম-অকৃপণ সহমর্মিতায়। বেঁচে থাকে হৃদয়ের সবচাইতে নরম স্হানের সুকোমল পরশে, বেঁচে
শ্যামলা বরণ ডাগর চোখে মুচকি হাসি তোমার মুখে, এমন রূপের তুলনা আর তো কোথাও মেলেনা। রাগটা কিন্তু মিষ্টি মিষ্টি রাগী চোখে শুভ দৃষ্টি! শীতল হাওয়া প্রেমের ছোঁয়া সুগন্ধি পরশ পাওয়া।
কলমে: মো: ওসমান হোসেন সাকিব। আন্দোলন সেই জুলাই শুরুর পর থেকেই চলমান রয়েছে। __১৮জুলাই ২০২৪ইং,রোজ:বৃহস্পতিবার রীতিমতো এইদিন ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার পুলিশের সাথে ছাত্রদের সংঘর্ষ হয়।এতে পুলিশ ছাত্রদের উপর লাঠিচার্জের
মোঃ জাবেদুল ইসলাম আমি হলাম গায়ের ছেলে, গায়ে আমার বাড়ি। বাবা মা আর ভাই বোন নিয়ে, গায়ে বাস করি। গায়ে জমি জিরাত যেটুকু আছে, ফসল ফলাই তাতে। ফল ফলাদির বাগান
কবি: কামাল মাহমুদ জয় যদি এমন হত পৃথিবীটা, সবাই মিলে একা হইতাম, কেউ কারো চোখে না তাকিয়ে, শুধু মন দিয়ে বুঝে যেতাম। যদি এমন হত পৃথিবীটা, শব্দ গুলো নীরব হত,